Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Farhana Haque

Pages: 1 2 [3] 4
31

"একজন সাহসী মায়ের গল্প" এর প্রথম প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর আমরা "ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস" কতৃপক্ষ গিয়েছিলাম সংগ্রামী সেই মায়ের স্পেশাল স্কুল পরিদর্শনে। যে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা সবাই অটিজমে আক্রান্ত (স্পেশাল চাইল্ড)। সেখানে প্রত্যেকের সাইকোগ্রাফিক প্রোফাইল তৈরি এবং বিশেষ দক্ষতা যাচাই করে তাদের শিক্ষা এবং অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।  স্কুলের কাজ অনেকটা এগিয়েছে। অদম্য স্পৃহা একজন মানুষকে সফল মানুষ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সহযোগিতা করে। সেই সাথে ড্যাফোডিল পরিবারের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সবুর খান স্যারের একান্ত সহযোগিতামূলক মনোভাব, আরো একজন সংগ্রামী মানুষকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ বাতলে দিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের সার্বিক সহযোগিতার প্রয়াস তখনই পূর্নতা পাবে, যখন আমরা দেখবো "ট্রিপল স্টার স্পেশাল স্কুল" পরিপূর্নভাবে এর যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করেছে এবং একই সাথে সেই সংগ্রামী সেই "মা" একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।

প্রতিটি মানুষের রয়েছে কোন না কোন বিশেষ দক্ষতা।কেবল প্রয়োজন সহযোগিতার হাত। যে হাতগুলো প্রসারিত করলে শক্তি ও মনের সাহস বেড়ে হয়ে যায় দ্বিগুন। সেই দ্বিগুন শক্তি এবং সাহস নিয়ে এগিয়ে যাক এই স্কুলটি। স্বপ্ন সত্যি হউক একজন মায়ের। তাহলেই আমাদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সফল হবে।

পরবর্তী প্রতিবেদনে স্পেশাল স্কুলের সমস্ত কার্যক্রম তুলে ধরার প্রয়াস রইলো আমাদের।

32
একজন সাহসী মায়ের গল্প

নামঃ ফারজানা নাজনীন ঝর্ণা
বয়সঃ ৩৮ বছর
পেশাঃ গৃহিনী



"নাজনীন" একজন অপরাজেয় সাহসী 'মা'। পৃথিবীর সকল মায়েরাই অপরাজেয়। অদম্য। তবুও কারো কারো সংগ্রাম চোখে পড়ার মত। বিয়ের পর প্রথম সন্তানের জন্য অপেক্ষা প্রতিটা দম্পতির কাছে অধীর আগ্রহের এবং অসীম ধৈর্যের বিষয়। নাজনীন-কামরুল দম্পতির প্রথম সন্তান পৃথিবীতে যখন এলো ঠিক তখনো তাদের জানা নেই, নিয়তি কতটা নির্মম রুপ ধারন করে তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। সন্তান জন্মের ঠিক ছয় থেকে সাত মাস পরেও যখন আরো দশজন বাচ্চার মত তাদের প্রথম বাচ্চাটি স্বাভাবিক আচরন করছিলো না, তখন মায়ের মনে এক আশংকার জন্ম নেয়। ডাক্তার দেখিয়ে উনারা নিশ্চিত হন যে তাদের প্রথম বাচ্চাটি "স্পেশাল চাইল্ড" অটিজমে আক্রান্ত। মায়ের সংগ্রাম শুরু হয় সেখান থেকে সেদিন থেকেই। মেয়েটা বড় হতে থাকে। স্বাভাবিক আচার আচরন বলতে যা বুঝায় সেটা একজন স্পেশাল চাইল্ড বা প্রতিবন্ধী বাচ্চার কাছ থেকে পাওয়া সম্ভব  নয়। তবুও 'মা' অপেক্ষা করে থাকেন প্রতিটা সকাল, কোন না কোন একদিন মেয়েটা 'মা ডেকে ফেলবে। হয়তো তার কাছে নিজের ভাষায় কিছু আবদার করবে। জগতে এই আকুতি কাছে অন্য যে কোন আকুতি হার মানে। দিন কেটে যায় কিন্তু প্রতিক্ষার অবসান হয় না। মেয়েটার কোন স্বাভাবিকতা চোখে পড়ে না অভিবাবকদের। এভাবেই কাটে আরো সাত বছর। এই সাত বছরে নাজনীন "মা" ডাক শুনতে পান নি। অথচ তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে সাহসী একজন মা। প্রথম বাচ্চা জন্মের ঠিক সাত বছর পর নাজনীন আবার সন্তানসম্ভবা হন। জানতে পারেন, জমজ কন্যার জন্ম দিতে যাচ্ছেন। একদিকে খুশি, আর অন্য দিকে ভয় তাকে ঘিরেই থাকে। সৃষ্টিকর্তার কাছে তার একটাই চাওয়া তখন, যেন তিনি সুস্থবাচ্চার জন্ম দিতে পারেন। যথাসময়ে ফুটফুটে দুটো মেয়ের জন্ম হলো। স্বাভাবিক, সুন্দর, পবিত্র মুখ। বাচ্চারা ফেরেশতাতুল্য। প্রথম বাচ্চাটির মুখ থেকে 'মা' ডাক শুনতে না পারার যে কষ্ট সেটা হয়তো কখনো পুরোপুরি দমে যাবে না, কিন্তু নতুন আশা উঁকি দেয়। এই দুই শিশুর মুখে তো "মা", ডাক শোনা হবে, যদি সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা হয়। সব সহজ স্বাভাবিক চলতে থাকে। দু' তিন বার ডাক্তারের কাছে বাচ্চাদের রুটিন চেক-আপের জন্য নেওয়া হয়। ডাক্তার বলেন সব ঠিকই আছে এবং বাচ্চাগুলো স্বাভাবিক। ভয়ের কারন নেই। এই দুজন শিশুর আগের বাচ্চাটির মত স্পেশাল চাইল্ড হবার সম্ভাবনা নেই। এর ঠিক মাস তিনেক পর নাজনীন দম্পতির সন্দেহ হতে থাকে। বাচ্চারা স্বাভাবিক নয় বলে তাদের  মনে হতে থাকে। জন্মের এক বছর পরও বাচ্চারা সামান্য শব্দ বাদে অন্য কোন বিশেষ শব্দই ব্যবহার করছে না এবং যেহেতু এ বিষয়ে উনাদের পূর্বাভিজ্ঞতা রয়েছে তা থেকে উনি আবারও ডাক্তারের শরণাপন্ন হলেন। পরীক্ষা নিরিক্ষায় জানা গেলো,,, এই দুই জন জমজ সন্তানও আগের জনের মতই অটিস্টিক বা স্পেশাল চাইন্ড এক কথায় শারিরীক এবং মানসিক প্রতিবন্ধী। আকাশ মাথায় ভেঙে পরলে কেমন অনুভূতি হবে তা কারো জানা নেই। তাদের মনের অবস্থা তখন কেমন হয়েছিল যখন তারা আরো একটি কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হলেন, তা একমাত্র আল্লাহ্ই জানেন।

সময় গড়িয়ে যাচ্ছে।
উনার প্রথম কন্যার বয়স এখন ১৪ বছর।
নামঃ হৃদি।
পরের দুইজন জমজ কন্যার বয়স ৭ বছর,
কি সুন্দর দেখতে কি ফুটফুটে বাচ্চা গুলো।
নামঃ রথি ও হৃথি।
তিনজন সন্তানের মা হবার পরও একবারের জন্যও ''মা" ডাক শুনতে না পারার যে কষ্ট, এটা সেই মা ব্যতীত জগতের অন্য আর কারো পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। কখনোই না।
আমি নিজে গিয়ে দেখেছি, মহিলা কি পরিমান অসীম সাহসিকতায় তিন তিন জন অটিস্টিক বাচ্চার সম্পূর্ন লালন পালন করছেন। কতখানি ধৈর্য থাকলে এটা সম্ভব তা আমাদের মত সাধারনের পক্ষে উপলব্ধি করা অসম্ভব। প্রথম যেদিন আমি উনার বাসা থেকে ঘুরে এলাম, সাথে মিডিয়া ল্যাবের "মৌ" আপু। আমরা উনার এই সাহসী এবং সংগ্রামী ভূমিকার উপর একটি ছোট্ট ডকুমেন্টারি তৈরির কাজে গিয়েছিলাম। সেদিন ফেরার সময় নিজেকে খুব ই তুচ্ছ মনে হচ্ছিল, সামান্য কষ্টেই আমরা কত কাতর হয়ে যাই। অথচ এই মহিলা, জগতের সকল কষ্টই একা ধারন করে বসে আছেন।   

আমরা তার ধৈর্যের কাছে মাথা নত করি।
তার সংগ্রামকে আমরা সালাম জানাই।
তার সাহস এবং অভিজ্ঞতাকে আমরা সম্মান করি।

সৃষ্টিকর্তা কোন একদিন নিশ্চই তার মনের আকুতি শুনবেন। নাজনীন তার সন্তানদের কাছ থেকে অবশ্যই একদিন "মা" ডাক শুনতে পারবেন। তার সন্তানেরা আবদার করে একটি খেলনা হলেও দেখিয়ে বলবে এটা তাদের চাই..... আমরা সেই প্রর্থনা করি।

আশার বিষয় হচ্ছে, এমন একজন সাহসী মায়ের সাহসিকতা এবং অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে ড্যাফোডিল পরিবারের সম্মানিত চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সবুর খান স্যার মিস নাজনীনকে উনার নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে " থ্রি স্টার স্পেশাল স্কুল" (যেখানে অটিস্টিক বাচ্চারা শিক্ষা সুবিধা সহ অন্যান্য সুবিধাপ্রাপ্ত হবে) নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করার যাবতীয় অর্থ সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন।
তারই ফলশ্রুতিতে গত পরশুদিন মিস নাজনীনের হাতে "ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেসেস" এর পক্ষ থেকে তার স্কুলের দুই মাসের ভাড়া বাবদ নির্ধারিত পরিমান অর্থের চেক প্রদান করেন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সম্মানিত কোষাধ্যক্ষ জনাব  হামিদুল হক খান স্যার।

খুব শীঘ্রই আমরা নাজনীন ঝর্নার স্পেশাল স্কুলের সচিত্র প্রতিবেদন আপনাদের সামনে নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ! আমরা আশাবাদী একজন সফল, সংগ্রামী মা একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

(প্রতিবেদন তৈরিতেঃ  Farhana Haque)

33
Case Study / A story behind "Triple Star Special School"
« on: August 29, 2018, 02:17:12 AM »
A story behind "Triple Star Special School"

Name: Farjana Naznin Jhorna
Age:38
Occupation : Housewife


"Ms. Naznin" An Invincible courageous mother. I think, all the mothers are Invincibles.
indomitable. Nevertheless some body's struggle is distinctive. After marriage, every couple waits awaitly for their first issue (child) and they have to undergo with great patience. Naznin-Kamrul couple got their awaited child for the time being but they didn't know their first child would be special child, retarded one & they experienced the harsh reality. l After having birth from 6/7 months , when their child was not responding like another children, then a doubt sorrounded on her mind. Moreover her child was not behaving like usual children. Doctor ensured that their child is ' Special child' that was affected. From that time the mother's struggle has been initiated. That female child was growing up. She realised that its behaviour would be different like autistic.
Nevertheless mother waited for hearing the sweet call " mother" in a golden morning. Perhaps it wants something from her and she adored her from the core of her heart. In this application is far more applicable than anything in the world!!

Days go by but waiting still exists. There is no visible reasonable behaviour on her baby's activities. In that connection , 7 years went by. The mother Najnin didn't listen the calling " Mom" but she is the most courageous mother in the world.
After passing 7 years , Najnin became pregnant again. The most uttering thing was that she was going to breed twin baby. At one side, happy was there on the other hand, anxiety and fear  and was  filled  her mind. She prayed to Almighty that her child would be a heathy and normal one.
In right time, two twin baby were born haing usual, beautiful, decent and devine face. Then
She had a great intention to listen the "Mom" call as she was deprived from her first issue.
After doing routine check-up by the doctor, he assured Najnin as she had borne twin normal children. Nothing to worry about and there is no possibility of becoming Special child like previous one.

After passing more three months, Najnin couple had an another strong doubt that their twin children are also disabled / retarded .
Having got birth they didn't scream at all. They did a little meekly sound. As she had a prior bitter experience, so she went to doctor to consult. After diagnosis, she utterly noticed that her twin baby were also Autistic.

She was no more option to think, she imagined that nothing could act beside her.
Their mind was full of grief. They thought nothing. All were unpredictables. Only Allah knows how much agony they bore! How much pain they had! A harsh reality appeared before them.

Time went by.
Her first child name is Hridi.
Her age is 14.
Another Twin baby is 7 years old. They were extremely cute and their
name are: Rothi & Rethi
She was disappointed not to hear Mom after giving birth three children. This pain is beyond the description. Never ever.

I myself visited that place. It was stunning. How far courage and patience , she was nurshing these three children. We who lead a normal life cant just imagine.

I was wondering that time , "Mou Apu" of Lab was along with me. We went there to make a documentary on her struggling charecter for nurshing the children.

When we were returning from there, we thought ourselves as a petty one, little ,very little one. We noticed that this woman bore as if she were a light women who neglecting all happiness on her.
 
We bow down our head with deep respect observing her dedication and patience.
We salute her for her unparalleled struggle.
We salute her courage and experience.

Almighty will hear her application some day. Najnin will able to listen that sweet call MOM one-day. Her children will ask her to buy them at least a toy. We pray for the golden day.

Its a matter of hope that The Chairman of Daffodil Family Mr. Md Sabur khan Sir, came forward to assist  that woman who was struggling with extreme courage , dedication and devine patience.

Honorable Chairman of the Daffodil Family  assured her to finance and logistic support to build a special kind of School where autistic children will get adoration and proper nursing named "Triple Star Special School".

On this connection, the day before a cheque was hand over for financing home rent on behalf of Daffodil Institute of Social Sciences and this cheque was handed over to Najnin by our Honourable Treasurer Mr Hamidul Haque khan sir

Very soon we will reveal a pictorial documentary on Special School before you. We hope that along with her courage, Ms. Naznin will also emerge as a successful Entrepreneur.

(Courtesy to create report: Farhana Haque)

34
Events organised by DISS / Celebrating the happiness of Eid - 2018
« on: July 31, 2018, 01:26:01 AM »
Celebrating  the happiness of Eid - 2018



৩ জুন, ২০১৮ তারিখে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়াম ৭১-এ জ্ঞানের পাঠশালা স্কুলের ৪০ জন শিক্ষার্থীদের সহ মোট ১০০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদের নতুন পোষাক, ঈদের দিনের সকালের খাবার হিসেবে সেমাই, নুডুলস, দুধের প্যাকেট, মেহেদী ও ইফতার বিতরণ করে। উক্ত অনুষ্ঠানে ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সবুর খান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম, সিএসই ডিপার্টমেন্টের হেড প্রফেসর সৈয়দ আখতার হোসাইন, সফটওয়্যার ডিপার্টমেন্টের হেড প্রফেসর তৌহিদ ভুঁইয়া সহ বেশ কয়েকটি ডিপার্টমেন্টের ফ্যাকাল্টি মেম্বার, আনোয়ার খান নার্সিং ইন্সটিটিউটের কয়েকজন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। ধন্যবাদ সকল অতিথিদের যারা ইভেন্টে উপস্থিত থেকে ইভেন্টটিকে সাফল্যমন্ডিত করেছেন।  ধন্যবাদ ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অফ সোশ্যাল সাইন্সেস এই অনুষ্ঠানটি আয়োজনে সার্বিক সহায়তা প্রদান করেছে। ইভেন্টের ভেন্যু পার্টনার হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে ও মিল্ক স্পন্সর হওয়ার জন্য আরলা ফুডকে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে প্রতিষ্ঠান টি। সর্বোপরি ধন্যবাদ ডিস এর সকল স্বেচ্ছাসেবীদের, যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই সফলভাবে ইভেন্ট আয়োজন সম্ভব হয়েছে।

35
Smiling on someone's face is like winning the Himalayas


It was a hot day. The sun acts as a cruel aspects. It shone so brightly that we couldn't hardly bear but we had a strong feeling of love for the deprived. Sadarghat was our destination where we kept some underprivileged children in a shelter home named "OPORAJEYO BANGLA"
Avoiding there scorching, stinky  heat, I along with Three volunteers reached Sadarghat. Then we had to pass some of the curved, narrow and unknown roads to reach there. Finally, we got settled there in 6th floor. Seeing the bright and delighted faces, we were stunned and forgot how much agong and struggled we have done, "Daffodil Institute of Social Sciences"-DISS  has endevoured to touch the peak of their dream.

DISS, a benevolent organization, a first time in Bangladesh is determined to educate these underprivileged children and that why volunteers have collected these illfated children who are working as carrier of loads (Coolie) in that area and they are residing on that shelter home.


I and three volunteers were not looking each other when we delicate deliverd EID CLOTHES and so many FOODS as our eyes were full of tears of joy. Yet they got clothes Eid clothes earlier but this time it was different as it was full of love.

When these underprivileged children will be accommodated, We hope that DISS education will make them real workforce inshahAllah.

We dream for every  deprived face into a hopeful face.[/font][/size][/color]

36
গন্ত্যব্যঃ "অপরাজেয় বাংলা" শেল্টার হোম, সদর ঘাট।
২৫/০৭/২০১৮



গত প্রায় তিন মাস আগে আমাদের ভলান্টিয়ার টিম কমলাপুর এবং তার আশে পাশের এলাকা থেকে এমন কিছু সুবিধাবঞ্চিত বাচ্চাদের সংগ্রহ করে, যাদের নিরাপদ কোন আশ্রয় ছিলো না। খোলা আকাশের নীচে ঘুমায়। স্টেশনে রাতে ঘুমাবার জন্য যখন একটা কোনে গুটিশুটি মেরে শোয় তখন এমন আরো অনেকে এসে তুলে দেয় ৷ এরা সারাদিন পরিশ্রম করে,,দিন শেষে টাকা দিয়ে হয় খাবার খায়, নয়তো নেশা করে। ভোর না হতেই এদের কে পুলিশ মেরে তুলে দেয়, ঘুমাতেও দেয় না।
ভলান্টিয়ার টিমের প্রতিটা মেম্বার ভেতর থেকে অনুভব করে বাচ্চাগুলোর এই অসহায় যাপন। যেহেতু আমরা এইসকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়েই কাজ করবো,,তাই অসহায় কয়েকজনকে রেস্কিও করার চিন্তা তাদের মাথায় এক রকম জেকে বসে। একদিন সার্ভে করার পর বিকেলে আমি অফিসে থাকা অবস্থায় তারা আমাকে ফোন করে ।
বলে, "ম্যাম আমরা যদি এখনই এদেরকে রেস্কিও করতে না পারি,,পরে আর এদের পাবো না। আর যদি না পাই, তাহলে কোথায় চলে যাবে, ভালো হবে না মন্দের পাল্লায় পড়বে সেটা জানি না।কিন্তু এই মূহুর্তে এদের রেখে যেতে পারছি না নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে। আমরা ওদের নিয়ে আসতে চাই".........
তাদের বলাটা সেদিন সহজ ছিল। আবেগটাও। বেশি কিছু চিন্তা করারও সময় ছিলো না তখন। আমি বললাম নিয়ে আসো। নিয়ে আসো বলা টা আমার জন্য সবচেয়ে বিপদজনক ছিলো। আমি জানি না কি হবে, নিয়ে এসে কোথায় রাখবো, কিভাবে রাখবো, কিচ্ছু জানি না, আমার যখন বলা উচিত ছিলো, "না" এখন এদের নিয়ে আসলে আমরা যথাযথ কারনেই এদের রাখতে পারবো না। তখন আমি এক মুহুর্ত না ভেবে বললাম নিয়ে আসো। আমার দিক থেকে সেটা বলা কত টা ঠিক ছিলো জানি না। তবে সেটা সবার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। ছোট রা মিলে একটা টিম ভলান্টিয়ার্স মন কত্ত বড় এক এক জনের। এরা সারাদিন ক্লাস, এসাইনমেন্ট, এক্সাম এসবের পর গিয়ে যখন সার্ভে করে, নিজেদের দায়িত্ব মনে করে সুবিধাবঞ্চিত বাচ্চাদের খুজে বেড়ায়। যাতে তারা "ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস" এর সাথে যুক্ত হয়ে সুন্দর একটা আগামী পায়। তারা যখন এমন একটি সাহসী পদক্ষেপ নেবার কথা ভাবে, আমি কেন পারছিনা একটা সিদ্ধান্ত দিতে সাহস করে বলে ফেলতে যে "নিয়ে আসো",,, আমি পারছিলাম না তার ও কারন ছিলো। এবং যখন বলেই ফেলেছি তখন ও শঙ্কা আমাকে ঘিরে ছিলো।

যাই হউক ৫ জন শিশুকে শেষ পর্যন্ত আনা হল। এদের প্রত্যেককে নিয়ে আমরা পড়ে গেলাম বিপাক। কোথায় এদের থাকতে দেয়া হবে,আমরা কিছুই জানি না, বোধ হয় প্রথম বার আমার টিমের প্রত্যেক টা মেম্বার সহ আমি অনুভব করলাম,,,আশ্রয়হীন হওয়ার কষ্ট। যাদের কেউ নেই, মাথার উপর ছাদও নেই। তাদের কতটা কষ্ট। এদেরকে দুই দিন রাখা হলো, 'ড্যাফোডিল ফ্যামিলির' ইন্টারন্যাশনাল গেস্ট হাউজে। পরে একজন স্যারের সহযোগীতায় তাদের পাঠানো হয় সদরঘাটের "অপরাজেয় বাংলা" শেল্টার হোমে। আমার ভলান্টিয়ার টিম গিয়ে মাঝে মাঝে বাচ্চাদের দেখে আসে।আমার টিমের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। দূরত্ব এবং সময় এ দুটোর কঠিন বিড়ম্বনায় আমরা যেতে পারি না সবসময়।

শেষ বার গিয়ে শুনলাম, একজন বাচ্চাকে তার অভিভাবক চাচা এসে নিয়ে গেছে। ছেলেটির মা নেই। বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন। ভাবলাম, যাই হউক সে তার পরিবারের কাছে ফিরে গেছে।
কোন শিশু যদি তার পরিবারের কারো কাছে ফিরে যেতে চায়, সেক্ষেত্রে তাকে আমরা যেতে দিতে বাধ্য। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে। সেখানে গিয়েও সে ভালো নেই। কেন নেই সেটা আমি আলাদা করে প্রত্যেকের কেইস হিস্ট্রি নিয়ে যখন লিখবো তখন বলবো।
আমরা রোজায় ওদের ঈদের পোশাক, খাবার সব দিয়ে এসেছি। আমার কয়েকজন অত্যন্ত দায়িত্বশীল ভলান্টিয়ার ঈদের দিন ও তাদের সাথে কাটিয়েছে। ওরা ভালো ছিলো, কিন্তু প্রতি মুহুর্তেই অপেক্ষা করে থাকে, আমরা কবে যাবো। কবে তাদেরকে আমাদের নিজেদের তত্ত্বাবধানে নিয়ে আসবো।

আমরা এখনো পারছি না,,,,তবে আশা করছি খুব শীঘ্রই পারবো।
আজ যখন ভিজিটে গেলাম, দেখলাম আরো দুই জন নেই। তাদের ভেতর একজনকে নাকি, মামা এসে নিয়ে গেছে। অন্যজন পালিয়ে গেছে। পালিয়ে গেছে এটাও সত্যি না। ওকে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।
আজ "বিজয়" বলছিল, আপু, বেল্ট নাই। আমার জুতাও চুরি হইছে। মন খারাপ হলো। ওকে কিনে দেওয়া জুতাটা চুরি করে নিলো? একটু সংকিত হলাম,,এরা শিখছে কি??
সাথে নিয়ে এসে বেল্ট কিনে দিলাম। পরিবারে থাকলে কিংবা মা থাকলে এভাবেই তো আবদার করতো।
গত তিন মাসে। এই কয়জন আমাদের নিজের আপনের মত হয়ে গেছে। আমাদের প্রতিবারই মনে হয় ছোট ভাইটাকে রেখে আসলাম, মন বিষন্ন হয়। এ প্রফেশনে আবেগ নিয়েই সব কাজ। অথচ আমাদের আবেগ কে নিয়ন্ত্রনে রেখে কর্পোরেট আচারকে সম্ভাষণ জানাতে হয়।

তাদেরকে প্রতিবার কথা দিয়ে আসি, আবার আসবো, এই তো কয় দিন পরেই। ততদিন ভালো করে থেকো,,, মারামারি করো না। খুব তাড়াতাড়ি নিয়ে যাবো বাকিদের।
আমরা জানি না, মহান আল্লাহ্ কবে আমাদের এই স্বপ্নটা পূরন করবেন। আমরা আশা করে থাকি। বিশ্বাস নিয়ে আছি,,,, স্যারের দেখা স্বপ্ন খুব তাড়াতাড়ি সত্যি হবে। খুব সুন্দর একটা সকাল আসবে। সে সকালেও বৃষ্টি হবে। কিন্তু অসহায় হয়ে আশ্রয়হীন হয়ে কাউকে ঘুড়ে বেড়াতে হবে না,,, তাদের মাথার উপর থাকবে ছাদ। নির্ভরতার। স্বপ্নগুলো ছিড়ে যাবে না ভিজতে ভিজতে। কেবলই স্নেহে ভিজুক তাদের জীবন,,,,,এইটুকুই তো চাওয়া। খুব খাঁটি চাওয়া...

37
''ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সেস" এর  ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন


সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সমন্বিত পূনর্বাস সুবিধাবঞ্চিত অসহায় নীপিড়ীত ও ছিন্নমূল শিশুদের সমন্বিত পূনর্বাসনের লক্ষ্যে ঢাকার আশুলিয়ার দত্তপাড়ায় ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সের (ডিআইএসএস) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। ভারতের কলিঙ্গ ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সস (কেআইএসএসস) ও কলিঙ্গ ইন্সটিটিউট অব আইটি’র প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ড. অচ্ছূত সামান্ত প্রধানঅতিথি হিসেবে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।

ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ড. মোঃ সবুর খান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচায় প্রফেসর ড. এস এম মাহাবুবুল হক মজুমদার, এমিরিটাস প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান, প্রকৌশল অনুষদের ডীন ড. এস এম সামছুল আলম, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন প্রফেসসর ড. এ এম এম হামিদুর রহমান, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল হক,স্থায়ী ক্যাম্পাসের ডীন প্রফেসর ড. মোস্তফা কামাল, এইচ আর ডি আই এর ডীন প্রফেসর ড. ফরিদ এ সোবহানীসহ ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

৫-১০ বছর বয়সের অসহায় নীপিড়ীত ও সুবিধাবঞ্চিত ছিন্নমূল শিশুদের (ছেলে এবং মেয়ে) সম্পূর্ন বিনামূল্যে সামগ্রীক সুবিধা ও উন্নত জীবন গড়ার লক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সে পূনবার্সিত করা হবে। সরকারের সমাজকল্যান ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সমূহের সহয়োগীতার মাধ্যমে সারা দেশ থেকে এসব সুবিধাবচিত শিশুদের নির্বাচন করা হবে। এবছর জুলাই মাস থেকে ১০০ শিশুকে নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সের কার্যক্রম শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ৪০০০ ( ছেলেঃ মেয়েঃঃ ৭০ঃ ৩০) শিশুর সুস্থ সুন্দর ভবিষ্যৎ নিনিমার্ণের লক্ষ্য নিয়ে এর পূনাঙ্গ কার্যক্রম চলবে।

ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রফেসর ড. অচ্ছূত সামান্ত বলেন, মানব জন্মের স্বার্থক রুপায়ণ হচ্ছে মানব কল্যাণে কিছু করে যাওয়া। তিনি বলে, ডিআইএসএস এর কার্য়ক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সকল সহযোগীতা কলিঙ্গ ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সস নিয়মিত দিয়ে যাবে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। ডিআইএসএস এর ১৫ সদস্যেও প্রতিনিধি দলও ইতোমধ্যে কলিঙ্গ ইন্সটিটিউট অব সোস্যাল সায়েন্সস পরিদর্শন করে এসেছে।

ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে ড. মোঃ সবুর খান বলেন, সামাজিক দায়বদ্দতার অংশ হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ্ইউনিভার্সিটি এ ডিআইএসএস পরিচালনা করবে, যার মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা নিয়মিত শিক্ষারমাধ্যমে মৌলিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি বৃত্তিমূলক ও কারিগড়ি শিক্ষার মাধ্যমে জীবন ঘনিষ্ঠ কর্মদক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবে এবং শিশুরা তাদের অধিকার, নাগরিক দায়িত্ববোধ এবং নীতি নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধ বিষয়ে সচেতনতা অর্জন করবে। ফলে এসব শিশুরা দক্ষমানব সম্পদে পরিনত হয়ে দেশের দারিদ্য বিমোচনে অবদান রাখবে এবং সর্বোপরি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করবে।

ডিআইএসএস বিশ্বাস করে প্রতিটি সুবিধাবঞ্চিত শিশুর মাঝেই অপার সম্ভাবনা লুকায়িত আছে । তাদের যথাযথভাবে শিক্ষিত, প্রশিক্ষিত, সুপরামর্শ দিয়ে আত্মপ্রত্যয়ী করে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে পারলে এবং উদ্যোক্তা ও নেতা হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে তারা অবদান রাখতে সক্ষম হবে। ডিআইএসএস তাদের দক্ষতা, মেধা ও ইচ্ছার ভিত্তিতে ক্যারিয়ার গঠনে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবে।

ডিআইএসএস এসব শিশুদেরকে সরকারের জাতীয় শিক্ষা পাঠ্যক্রম অনুযায়ী উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষাদানের পাশাপাশি স্বাস্থ্য, স্যানিটারী, নিয়মানুবর্তিতা, মানবাধিকার ও নাগরিক দায়িত্ববোধ সম্পর্কেও বিশেষায়িত শিক্ষা নিশ্চিত করবে।

প্রতিটি শিশুর মাঝেই অমিত সম্ভাবনা লুকায়িত থাকে যা পরিপূর্নভাবে প্রকাশের সুযোগ বা পরিবেশ খুব কমর্সখ্যক শিশুই পেয়ে থাকে। ডিআইএসএস এসব সম্ভবনাকে খুজেঁ বের করার লক্ষ্যে নিয়মিত মেধা অন্বেষণ করে সুপ্ত সম্ভবনাকে বিকশিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

38
Events organised by DISS / 'International Art of Giving Day 2018'
« on: July 16, 2018, 12:04:40 AM »
'International Art of Giving Day 2018'


Daffodil Institute of Social Sciences (DISS) hosted the 'International Art of Giving Day 2018' in Bangladesh.

Art of Giving (AOG)
  a philosophy of life to spread the peace and happiness among the people in the society was founded on 17th  May 2013 by Prof. Achyuta Samanta — an educationist, social activist, social reformer and Founder of KIIT and KISS. This year on 17th May, Daffodil Institute of Social Sciences (DISS) celebrated 5th Anniversary Celebrated Art of Giving across 3 different places of Bangladesh at Daffodil International University, Dhanmondi & Ashulia along with Daffodil International College, Baburhat, Chandpur with the initiative of sharing meals with more than 1100+ underprivileged children & their family based on the theme "PYAAR BHARA PACK" (FEEDING WITH LOVE).

Md Sabur Khan, Chairman, Board of Trustees, DIU and Daffodil Group and Professor Yousuf Mahbubul Islam, Honourable Vice Chancellor of DIU joined in this kind movement and contributed to the underprivileged children and their family with the concept "People's Contribution, People's Participation" in the 71 Milonayoton of Daffodil International University. Mr. Mohammad Nuruzzaman, CEO of Daffodil Family, Mr. Syed Mizanur Rahman, Director (Students' Affairs) of DIU, Mr. Mahmudul Hasan, Principal of Daffodil International School took part in this Nobel initiative with the Daffodil Family members.  Students and Professors of DIU those who are staying in different 8 countries also put their hands together and spared the message globally to share foods with happiness.

,

39
Motivational Speech / Life is Beautiful
« on: July 15, 2018, 11:42:04 PM »
Life can be a significant signature of good living if one desires


Life is a distinctive blessing of Almighty. Life can be charming, outstanding and meaningful if one has a strong morality, sense of good living as well as a good sense of benevolence for humanity.  If one does welfare for the mankind, he solely feel honored and pleased from the core of heart. No need to get appreciation from others, it is much needed a good intention to do well for others, then it would be brighter signature in the society. Out of this great initiative, KISS-DISS has been undersigned to do a unique effort to make manpower to join in the national development. It has to be done for the orphans, street children, underprivileged one who don't get hope from the society. Considering this crisis, DISS has come forward and extended it's helping hand to make them fully equipped in education and skills. They will rather get accommodation support from DISS. 

In our university, we feel proud as we already run a unique course named Art of Living and Art of Giving which already has achieved fame in national as well as across the borders.
Our life is fully dominated by responsibilities. Our Daffodil University is doing some unique things in Bangladesh.  No other University is as proactive as DIU. Only this University has made a courage in building workforce through DISS. This institution is linked with another famous institution KISS in India.
We have an intention to do better in helping the underprivileged children but have no way to provide them successfully. In this area, DIU is going to undergo hard labor to make DISS to be fruitful for underprivileged children.

Now, I would like to share a painful experience in my life:

One day when I didn't join in DIU, I was taking meal in a restaurant near a hospital. I noticed that a young child was serving food to me. While I taking food there, I heard that the manager was randomly rebuking this child with the misunderstanding with the manager as he told 275 Tk but the manager heard 175 Tk. that's why he got punishment from the manager. In the meantime the boy was serving food to me. I have seen his mental agony but still he was doing his respective job. I asked him why he was doing that odd job. He told me that his father had been missed for a long time. They have four brothers and sisters. His mother was also working as domestic workers but it was not enough to bear his educational expenses and residential expenses. But he expressed his desire to study.
On that day, I was determined to do for the working children. It was beyond my imagination that when I came contact with DIU and Chairman Sir Mr. Sabur Khan, I couldn't believe my eyes that he involved me such a job which is not at all a job moreover the works for humanity and myself.

Through DISS, we can set a hope of light for the underprivileged children where they can build themselves to be educated, accommodated and skilled to lead a decent life.

We are leading towards a better world where no underprivileged children will be ill fated.

40
Achievement / বিশ্ব শিশু দিবস
« on: July 15, 2018, 04:37:01 AM »
বিশ্ব শিশু দিবস-২০১৭

গত বিশ্ব শিশু দিবসে, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুল "সৌহার্দ্য" আয়োজন করেছিল সোহার্দ্য শিশু দিবস - ২০১৭। ইভেন্ট টি আয়োজিত হয় আশুলিয়াতে "ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির" স্থায়ী ক্যাম্পাসের মনোরম পরিবেশে। ইভেন্ট এ অংশগ্রহণকারী প্রতিটি শিশুর সম্ভবত স্বপ্নের দিন ছিল এটি। সকালে নির্ধারিত সময়ে অপেক্ষারত শিশুরা এবং সৌহার্দ্যের সম্মানিত সকল সদস্যদের নিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বাস ছুটতে শুরু করে। গন্তব্য, স্থায়ী ক্যাম্পাস, আশুলিয়া। শিশুদের গান আর আনন্দে মুখর ছিল পুরো যাত্রাপথ। গাড়ি থেকে নেমেই এক এক জনের চোখ ছানাবড়া , যেন এত্ত বিশাল মাঠ, ক্যাম্পাস তারা স্বপ্নেও কখনো দেখেনি। লাইন ধরে যখন তারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করছিল, খুব খেয়াল করে দেখলাম, তাদের অনেকের ই পায়ে জুতো নেই, কারো শার্ট টা হয়তো পেছন দিকে সামান্য ছেঁড়া। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছিল এরা প্রত্যেকেই রাজা। গতকালের জন্য তারা রাজা ই ছিল। সারাদিন বিভিন্ন রকম খেলাধূলা, গান, অভিনয় চলল। দিনটি তো ওদেরই ছিল।

দুপুরে সবাই যখন একসাথে খেতে বসলো। তখন চোখে পড়লো আরেকটি বিষয়, সদস্যরা খুব যত্ন করে মুখে তুলে খাইয়ে দিচ্ছে একেবারে ছোট শিশুদের। চোখ জুড়িয়ে যাবার মত দৃশ্য।

ভাবনার জগত তীব্র বিষাদে ভরে গেলো, যখন দেখলাম, অধিকাংশ শিশুই তাদের খাবার না খেয়ে খাবারের বক্স রেখে দিয়েছে বাড়িতে নিয়ে তাদের ছোট ভাইবোন কিংবা বাবা-মায়ের সাথে বসে খাবে বলে।
একবার ভাবললাম আমরা একবেলা সময়মত খাবার না খেলেই পেট জানান দেয়, খেতে হবে নইলে আর কোন কাজ করা যাবে না। আর ছোট ছোট বাচ্চাগুলো সারাদিন না খেয়ে তাদের খাবার জমিয়ে রাখছে, বাড়ি ফিরে সবাই মিলে খাবে বলে।
'পাপেট শো' ছিল ইভেন্ট এর অন্যতম আকর্ষণ। বাচ্চাগুলো খুব খুশি মনে উপভোগ করল পুতুল নাচ। তাদের কেউ কেউ কাছে গিয়ে পুতুলদের ছুঁয়ে দেখলো, কেউ কেউ তো পর্দার পেছনেই চলে গেল অদম্য কৌতূহল নিয়ে দেখার জন্য যে পুতুলগুলো কিভাবে নাচ করছে। এক এক করে শেষ হলো পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও।
এর পর ফেরার পালা......
মুখগুলো কেমন মেঘে ঢেকে গেলো। ফিরতে হবে, আবার কবে এমন সুযোগ আসবে, এ নিয়ে সকলের মনে মনে জিজ্ঞাসা। ফেরার সময় পথে ক্লান্তিতে অনেকেই ঘুমিয়ে গেল। সৌহার্দ্যের সকল সদস্য এক এক করে বিদায় নিল। কৃতজ্ঞতা রয়ে গেলো আমাদের ড্যাফোডিল গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ সবুর খান স্যারের প্রতি। যিনি অনুমতি দিয়েছিলেন বলেই শিশুরা পেরিয়েছিল স্বপ্ন পরিবেশের প্রবেশপথ। এখান থেকেই হয়তো কোন শিশুর মনে গেঁথে গেছে স্বপ্নের বীজ, এমন সুন্দর পরিবেশে তারাও একদিন শিক্ষা গ্রহন করবে। এমন বিশালাকার মাঠে তারাও খেলবে এই আগ্রহ তৈরি করে দেওয়াই  আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

যে একটি দিন ওদের কাছে স্বপ্নের মত, আমরা চাইলেই পারি তাদের প্রতিটি দিনকেই এমন স্বপ্নের মত করে দিতে। ওই বিশাল খেলার মাঠ, সুন্দর পরিবেশ, আদর্শ শিক্ষা, আবাসন এবং প্রতিবেলা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার এসব কিছুই অধিকারবঞ্চিত শিশুদের অপেক্ষাতেই রয়েছে। এ সব কিছু নিয়ে "ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস'' প্রতিষ্ঠান প্রস্তুত।
এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরকেই। সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে, সৌহার্দ্য স্কুল, জ্ঞানের পাঠশালা, লালসবুজ নামক প্রতিষ্ঠানগুলোকে যারা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করে থাকে। যারা "ভালোবেসে পাশে দাঁড়াই" স্লোগানে এগিয়েই আছে,  তারা যদি আর একটি ধাপ এগিয়ে এসব শিশুদেরকে সুন্দর ভবিষ্যৎ এর দিকে পা বাড়াতে সহায়তা করে, তবে আমরা একটি শিক্ষিত জাতি কিংবা সুন্দর বাংলাদেশ এর স্বপ্ন দেখতেই পারি।

41
Health Difficulties / TYPES OF DISABILITY IN THE WORLD
« on: July 15, 2018, 12:51:14 AM »
TYPES OF DISABILITY IN THE WORLD


Autism
'Autism' is a difficulty in development of brain growth that reveals itself within six months to
three years of a child being born. Persons with autism can appear extremely excited and
often display unnatural physical gestures.

Physical

Physical disability refers to a person who does not have one or both hands or legs, or is
partly or fully paralyzed in hand or leg function and/or cannot balance themselves without
support.

Psychosocial

Psychosocial refers to schizophrenia or other disabilities such as clinical depression, bipolar
disorder, post-traumatic stress, anxiety or phobic disorders that prevent persons from
engaging in daily activities.

Visual Impaired

According to this Act, there are 3 different kinds of visual disabilities:
1) Fully Visual: No visual function in both eyes. Vision below 6/60 or 20/200 is considered
fully blind.
2) Partially Visual: One eye is completely sightless or blind.
3) Indistinct Visual: Vision within 6/18 or 20/60 and 6/60 or 20/200 (between 20 degrees
to 40 degrees out of 60 is considered as insufficient blindness).

Speech Disability
According to this Act, persons with speech disabilities cannot speak well due to difficulties
in the palate.

Intellectual Disability
According to this Act, Intellectual Disability refers to the incapability of doing something on
the basis of age and cognitive ability that create barriers to work efficiently, as well as carry
out own daily activities without relying on others for help.

Hearing Disability
This refers to the incapability of hearing below 60 decibels (dB), the range of human hearing.
The three kinds of hearing disabilities are:
1) Totally Inaudible: Both ears are inaudible.
2) Partially Inaudible: One ear is fully inaudible.
3) Weaken Inaudible: Both ears can hear very little or sometimes fully inaudible.

Hearing-Visual Disability

Hearing-visual disability refers to persons who are incapable of hearing fully or partially, as
well as incapable of seeing fully or partially. There are four divisions among persons with
hearing-visual disability type:
1) Medium to severe position of hearing and visual disability
2) Medium to severe position of hearing, visual and other disabilities
3) Limitation of vision and hearing level
4) Decreasing vulnerability of vision and hearing capacity

Cerebral Palsy
Cerebral palsy refers to the incapability to function generally, or the limitation of performing
daily activities due to brain damage.

Down Syndrome
This is a disability passing from generation to generation where the 21st pair of chromosomes
has an extra chromosome, which weakens the muscular system, and develops short stature
and a circular face, which are considered to be characteristics of a person with Down
Syndrome.

Multiple Disabilities

Multiple disabilities refers to having more than one disability.
Deaf persons communicating in sign language A poster featuring Bengali sign language.

42
Events organised by DISS / “Spreading EID Happiness’’
« on: July 11, 2018, 02:13:19 AM »
“Spreading EID Happiness’’

ঈদের আনন্দকে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়াসে ড্যাফোডিল ইনিষ্টিটিউট অব সোসাল সাইন্সেস (ডি আই এস এস) এর সহযোগিতায় সৌহার্দ্য (একটি পথ শিশুদের নিয়ে সংগঠন) এর আয়োজনে “Spreading EID Happiness’’ নামক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করেন, যেখানে সৌহার্দ্য স্কুল-এর শিশু সহ প্রায় দুই শতাধিক এরও বেশি সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদের নতুন জামা, মেহেদি ও ঈদের ‍দিনের সকালের খাবার হিসেবে সেমাই, নুডুলস্ ইত্যাদি এবং ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানটি আজ ৩রা জুন, ২০১৮ তারিখে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ৭১ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাষ্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান জনাব ড. মোঃ সবুর খান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদের নতুন জামা, মেহেদি ও ঈদের ‍দিনের সকালের খাবার হিসেবে সেমাই, নুডুলস্ ইত্যাদি এবং ইফতার সামগ্রি বিতরণ করেন । অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউছুফ এম. ইসলাম, সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. তৌহিদ ভূইয়াঁ এবং কম্পিউটার সাইন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ শেখ রাশেদ হায়দার নূরি ।


http://news.daffodilvarsity.edu.bd/1375-%E2%80%98spreading-eid-happiness-2018%E2%80%99-held-at-daffodil-international-university.html

43
DISS / "Daffodil Institute of Social Sciences"
« on: July 09, 2018, 11:07:53 PM »
"Daffodil Institute of Social Sciences"

DISS, the first institute in Bangladesh, is undoubtedly a benevolent Organization which has bowed itself to work for the disadvantaged, underprivileged, orphans, ethnic group's underprivileged children, street children, transgender children, gypsy children. Among them who are physically and mentally strong as well fit. Moreover they have a strong determination to get equipped with technical and manual Education.

They would been built themselves as an earning personality as well as resources for the nation.

This is the first and solely institution named Daffodil institution of Social Science which has undertaken to provide accommodation these ill fated children.

We hope, DISS will change the face of Bangladesh, providing human resources.
Already we & our volunteers team has keenly observed the inner lights through these underprivileged children. They also have more moral courage to be educated and turn themselves and into human resources.

44
বেঁচে থাকা আনন্দের; কারন জীবন সুন্দর!

আমরা প্রায়শই বলে থাকি কোন কাজের সঠিক পরিকল্পনা মানেই হচ্ছে কাজটি অর্ধেক সম্পন্ন হয়ে যাওয়া, ঠিক তেমন করেই আমাদের এটাও বিশ্বাস করা উচিত যে সুন্দর একটি চিন্তা কিংবা কারো ভালো করার প্রাণান্ত চেষ্ঠা ভালো কিছুই বয়ে আনে। অন্যের সুখে যে নিজেকে সুখী  ভাবতে পারে প্রকৃতপক্ষে তাকেই আমরা মানুষ বলে দাবী করতে পারি।
পৃথিবীর সকল চাওয়াই যে পূর্নতা পাবে, কিংবা প্রকৃতি যে সবসময়ই সহায় হবে এমন ভাবার কোন কারণ নেই। কখনো কখনো প্রকৃতি বিমাতাসুলভ আচরণ করবে, বৈরী হবে, কখনো কেউ কেউ আড়চোখে তাকাবে আপনার দিকে, সংসারে আপন অনেকেই অনেক রকম অপ্রত্যাশিত দুঃখ দেবে... সেই সব কিছুকে ছাপিয়েই আমাদেরকে ভালো থাকতে হবে, অন্যের ভালোর জন্য ভাবতে হবে। হতাশা  কখনো কাওকে ভালো কিছু দিতে পারেনি। নিজের যতটুকু যৎসামান্য সাধ্য রয়েছে ততটুকুর জন্য আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন কে ধন্যবাদ জানানো উচিত। খুব স্বল্প সময় নিয়ে আমরা এই পৃথিবীতে আসি। একজন মানুষ অনন্তকালের মত চলে যাবার পর যদি আমারা তার কোন একটা ভালো কাজের জন্য তাকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করতেই না পারি... তাহলে মানবজন্ম বৃথা।


নিজেদের নিয়ে আমরা যখনই মাত্রাতিরিক্ত হতাশায় নিমজ্জিত হবো, তখনই আমাদের তাকিয়ে দেখা উচিত স্রষ্টার সমগ্র সৃষ্টির দিকে। প্রার্থনার হাত প্রসারিত করা উচিত সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে যে  তিনি আরো একটি সুন্দর সকাল দেখার জন্য আমদের এখনো বাঁচিয়ে রেখেছেন। তাকিয়ে দেখা উচিত ফুতপাতের ধার ঘেঁষে শুয়ে থাকা একজন নির্লিপ্ত মানুষের দিকে, যার মাথার উপর কোন ছাদই নেই। কোন স্বপ্ন নেই। তবুও তার জীবনযাপন থেমে নেই, চলছে। সমবেদনা অনুভব না করে গর্বিত হওয়া উচিত যে আমাদের ছিল তালহার মত এমন মূল্যবান একটি রত্ন যে নিজের জীবন দিয়ে দিয়েছে আরেকজন মানুষকে বাঁচাতে গিয়ে।
একজন শিক্ষক, একজন কর্মকর্তা কিংবা একজন ছাত্র হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত গর্ব অনুভব করা যে আমারা “ড্যাফোডিল আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়” এর মত এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সান্নিধ্যে আছি যেখানে "আর্ট অফ লিভিং'' এর মত সুন্দর একটি কোর্স রয়েছে।যেখানে শেখানো হয় সত্যিকারের বাঁচার মানে, যেখানে শেখানা হয়, মানুষ হলে কেমন মানুষ হতে হবে, যেখানে শেখানো হয় দায়িত্ব বা কর্তব্য ভালোবেসে পালন করতে হয়, আর ভালবাসা দিয়েই জগতের অনেক অসাধ্যকেও সাধন করা যায়। 

কারো চাওয়ার মতই হতে হবে এমন কোন কথা নেই। আমরা যার যার মত হবো। নিজেরা নিয়ন্ত্রন করবো নিজেদের রাগ, দুঃখ, ক্ষোভ ও হতাশাকে। রাগ কিংবা হতাশার হাতে নিজেকে নিয়ন্ত্রনের চাবি তুলে দেব না। পরজন্ম বলে কিছু হয় না, যা কিছু অর্জনের সব এজন্মেই করে নিতে হবে, হতাশা কিংবা দুঃখ নয় বিশ্বাস এবং সততার সাথে এগিয়ে যেতে হবে। যাতে অনন্তপ্রস্থানের পরেও সকলে আমাদের স্মরণ করে শ্রদ্ধা ভরে...নিজেরই পরিচয়ে। বেঁচে থাকা আনন্দের; কারন জীবন সুন্দর! তাই চারপাশের অনেক অপ্রত্যাশিত অসুন্দরের মাঝে সুন্দর কে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না...।

চিরঞ্জীব হউক প্রতিটা শুদ্ধ হৃদয়। এই প্রত্যাশা এবং বিশ্বাসই তো  আমাদের বেঁচে থাকার শতরঞ্জি।

45
সম্মিলিত সহযোগিতা ও আন্তরিকতায় সফলতা পায় যে কোন মহৎ উদ্যোগ

পৃথিবীর সকল মায়েরা তাঁদের প্রতিবেলার প্রার্থনায় একবার করে হলেও সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে " আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"। ধনী -দরিদ্রের ব্যবধানও এ প্রার্থনায় সামান্যও চিঁর ধরাতে পারে না। সৃষ্টিকর্তা যাদের সামর্থ দিয়েছেন, তারা পারছেন তাদের সন্তানের জন্য, সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষপ টি গ্রহণ করতে। যাদের এই সামর্থ নেই, তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো কেউ কি আছে?? অনেকেই অন্তরে আত্মায় অনেক স্বপ্নই লালন করে থাকেন, সামর্থ থাকলে সমাজের জন্য এই করা হতো, সেই করা হতো! বাস্তবে হয় না এমন কিছুই। সুবিধাবঞ্চিত রা বঞ্চিতই থেকে যায়। তাদের স্বপ্ন পূরণ হয় না।
দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দরিদ্রতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য ''ড্যাফোডিল ফাউন্ডেশন'' এর বিভিন্ন কার্যক্রম প্রতিনিয়ত পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও সকল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কথা চিন্তা করে ''ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস'' একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হাতে নিয়ে কাজ করার আপ্রাণ চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে।

কোন একজন ছিন্নমূল শিশু এই প্রখর রৌদ্রতাপে পুড়ে যখন নিজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তার সারাদিনের একবেলার আহার যোগাবার জন্য কাঁটা সমেত ফুলগুলো বাড়িয়ে ধরে গাড়ির গ্লাসে, তখন ও কি আমাদের বিবেক একবার ও নাড়া দেয় আমাদের? যে এদের জন্য কিছু করতে হবে। খাবার দোকানে আমরা যখন খেতে বসি, সামান্য গ্লাস টা হাত থেকে পরে ভেঙে যাবার দরুন তাকে যখন মারধর করা হয়, আমরা কি ভেবে দেখি? এই ছেলেটার দুপুরের খাওয়া হয়েছে কি না? তার কি এখন খাবারের বদলে এই সামান্য গ্লাস ভাঙ্গার অপরাধে মার খাবার কথা? আমাদের বিবেক কে একবার প্রশ্ন করতে পারি। যেহেতু আমরা মানুষ! আমরা কিছুতেই সমাজের প্রতি, অন্তত রাষ্ট্রের একজন নাগরিক হিসেবে দেশের প্রতি দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারি না!

কেউ এগিয়ে আসুক বা না আসুক আমরা এগিয়ে যাবই। আমরা এইসব সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কে ক্ষুধামুক্ত, দরিদ্রতামুক্ত, বেকারত্বের অভিশাপমুক্ত একটি পৃথিবী উপহার দিতে চাই। আজ যে শিশুকে ইচ্ছা থাকা সত্বেও শুধুমাত্র দরিদ্রতার কষাঘাতে তার বাবা মা স্কুলে না পাঠিয়ে কোন না কোন কাজে পাঠিয়ে দিচ্ছে, এরাই আগামীর ভবিষ্যৎ। কে বলতে পারে সঠিক সুবিধা এবং দিকনির্দেশনা পেলে এরাই আগামি দিনের যোগ্য এবং সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠবে না? ''ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস'' এই সব সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের এক একজনকে সফল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার অগ্নিপ্রত্যয়ে প্রত্যয়ী।

আমরা যারা সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীপেশায় নিয়োজিত আছি, তারা জানি, আমাদের ঘাম ঝড়ানো উপার্জনের সামান্য টাকা যদি পরিবারের কর্তা ব্যাক্তির হাতে তুলে দেয়া যায়, পরিবারে কিছুটা কন্ট্রিবিউট করা যায়, যদি আমাদের উপার্জনের সামান্য টাকায় ছোট বোনের কোন মাসের স্কুলের বেতন পরিশোধ করতে পারি, পরিবারের সবচেয়ে পরিশ্রমী পিতা ব্যক্তিটিকে বিশ্রাম দিতে পারি এর থেকে শান্তি আর কিছুতেই হয় না। এটা কেবল কর্তব্য নয়, আত্মতৃপ্তির ও কারন। বাবা মা কখনোই সন্তানের উপার্জনের অর্থ চান না। তারা চান তাদের সন্তান স্বাবলম্বী হউক। ভাল থাকুক, মানুষ হউক। নিজ কর্মদক্ষতা প্রমান করে আধুনিক বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াক।
আমরা আমাদের যার যার নিজেদের অবস্থান থেকে আমাদের চারপাশের, আমাদের পরিবারের হেল্পিংহ্যান্ড এবং চলার পথে যদি কোন একজন অবস্থাবঞ্চিত শিশুকেও দেখতে পাই, যারা প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্বেও শুধু দরিদ্রতার কড়াল গ্রাসের কারনে সকল মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, আমরা অনুরোধ করছি ''ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস'' কতৃপক্ষ এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য। যদি আপনার কিংবা আমার জন্য একজন ছিন্নমূল শিশু সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সৃষ্টিকর্তাও খুশি হবেন।

যিনি এত পবিত্র একটি পদক্ষেপ বাস্তবায়নের স্বপ্ন দেখেন, সমাজ কে দরিদ্রমুক্ত করে তোলার জন্য আন্তরিক ভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। শ্রদ্ধেয় স্যারের এই মহৎকর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ড্যাফোডিল গ্রুপ এর সকল সম্মানিত সদস্যকে সম্মিলিত ভাবে এগিয়ে আসার জন্য আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি।

যোগাযোগের ঠিকানাঃ
Daffodil Institute of Social Sciences-(DISS)
Daffodil International University (DIU)
102/1,Sukrabad, Mirpur Road, Dhanmondi, Dhaka-1207
01847-140186
Web: www.daffodilvarsity.edu.bd

Pages: 1 2 [3] 4