Recent Posts

Pages: [1] 2 3 ... 10
1
Know The World / হাদীস নং ২৪
« Last post by ashraful.diss on July 16, 2024, 02:17:53 AM »
হাদীস নং ২৪

আল্লাহ হলেন পরম দয়ালু, আর-রহীম। তিনি দয়া করতে ভালোবাসেন। কিন্তু যারা অন্যের প্রতি দয়া করে না, তিনি তাদের প্রতি দয়া করেন না। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

مَنْ لاَ يَرْحَمُ لاَ يُرْحَمُ

অর্থঃ যে (অন্যের ওপর) রহম করে না, তার ওপরও রহম করা হয় না। (বুখারী,৫৯৯৭;মুসলিম;২৩১৮)

বন্ধুরা, তোমরা তোমাদের বন্ধুদের ওপর রহম করবে। পশুপাখির প্রতিও দয়াদ্র হবে। তা হলে আল্লাহও তোমাদের ওপর রহম করবেন।

চলবে............................................................
2

মৃত্যু ঘটলে এই দোয়াটি পড়ুনঃ

{إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ} নিঃসন্দেহে আমরা আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই আল্লাহর কাছে ফিরে যাব।

اللهُمَّ أْجُرْنِي فِي مُصِيبَتِي ، وَأَخْلِفْ لِي خَيْرًا مِنْهَا

অনুবাদঃ হে আল্লাহ! তিনি আমার কষ্টে আমাকে পুরস্কৃত করেছেন এবং বিনিময়ে আমাকে উত্তম প্রতিদান দিয়েছেন। (তিরমিযী)

মাসআলাঃ যখন দম বাহির হয়ে যায়, তখন মৃত ব্যক্তির চিবুকের নিচ থেকে একটি প্রশস্ত কাপড় নিয়ে মাথার উপর বেঁধে আস্তে আস্তে চোখ বন্ধ করুন এবং সেই সময় এই দোয়াটি পাঠ করুনঃ بسم الله وعلى ملة رسول الله اللهم يسر عليه أمره وسهل عليه ما بعده وأسعده بلقائك واجعل ما خرج إليه خيرا مما خرج عنه.

অনুবাদঃ আমি আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দ্বীন দিয়ে শুরু করছি, হে আল্লাহ! এই মৃত ব্যক্তির জন্য তার কাজ সহজ করে দাও এবং তার পরবর্তী অবস্থাগুলোকে তার জন্য সহজ করে দাও এবং তাকে তোমার বরকতময় দৃষ্টি দিয়ে সম্মানিত করো এবং সে যেখান থেকে গেছে (অর্থাৎ পরকালের) সে স্থান থেকে তাকে উত্তম কর (অর্থাৎ পৃথিবী থেকে)। (দুররে মুখতার)

মাসআলাঃ তারপর তার হাত-পা সোজা করে দিন এবং পায়ের আঙ্গুলগুলিকে এক টুকরো কাপড় ইত্যাদি দিয়ে বেঁধে দিন, তারপর তাকে একটি চাদর দিয়ে ঢেকে চার পায়ি বা একটি খাটের ওপর রাখবেন, তাকে মাটিতে ফেলে রাখবেন না, এবং পেটের উপর কোন লম্বা লোহা বা এমন ভারী জিনিস রাখুন যাতে পেট ফুলে না যায়, এমন ব্যক্তিকে যার গোসলের প্রয়োজন হয় এবং ঋতুমতী বা গর্ভাবস্থায় থাকা মহিলাকে তার কাছে আসতে দেবেন না। (মুসাফির আখিরাত, দুররে মুখতার, বেহেশতী জেওর) অতঃপর তার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনদের জানান যাতে যতটা সম্ভব তার নামাজে অংশ নিতে পারে এবং তার জন্য দোয়া করতে পারে।

মাসআলাঃ যদি পাওয়া যায়, তাহলে সুগন্ধি (আগরবাতি ইত্যাদি) জ্বালিয়ে মৃত ব্যক্তির কাছে রাখুন। (মুসাফির আখিরাত)

মাসআলাঃ গোসলের আগে মৃত ব্যক্তির কাছে কুরআন তিলাওয়াত করা ঠিক নয়। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ মৃত ব্যক্তির কাফন-দাফনের ব্যবস্থায় খুব তাড়াহুড়ো করুন, প্রথমে কবরের ব্যবস্থা করুন, এবং গোসল, কাফন, জানাজা এবং দাফনের সরঞ্জাম সরবরাহ করুন, যেমন আপনার নিজের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হবে। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ জুমার দিনে কেউ মারা গেলে জুমার নামাজের আগে কাফন দাফন করা সম্ভব হলে তা করতে হবে। শুধু জুমার পর বেশি লোক হবে বলে জানাজা বিলম্বিত করা মাকরূহ। (বেহেশতী গাওহার, ফতোয়ায়ে শামী)

চলবে………………………………………………………………


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
3
policy: Law and Regulation / মৃত্যুর যন্ত্রণা
« Last post by ashraful.diss on July 05, 2024, 11:42:29 PM »

মৃত্যুর যন্ত্রণা

মাসআলাঃ যখন কারো উপর মৃত্যুর প্রভাব দেখা দেয়, তখন তাকে শুইয়ে দিন, এমনভাবে যে কিবলা তার ডান দিকে থাকে এবং মাথাকে সামান্য কিবলার দিকে ঘুরিয়ে দিন, অথবা তার পা কিবলার দিকে করে দিন এবং তার মাথার নিচে বালিশ ইত্যাদি রেখে সামান্য উঁচু করে দিন, এইভাবে কিবলা ফেরানো হবে। (মুসাফির আখিরাত)

কিন্তু যদি অসুস্থ ব্যক্তির কিবলামুখী হতে কষ্ট হয়, তাহলে তাকে তার অবস্থায় ছেড়ে দিন, তারপর তার পাশে বসে কালিমায়ে শাহাদাতের উচ্চারণ এমনভাবে করেন যে কেউ তার পাশে উচ্চ স্বরে বলে: أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ وأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ এবং তাকে কালিমাহ পড়ার আদেশ দিবেন না, কারণ সেই সময়টি খুব কঠিন, আপনি জানেন না তার মুখ থেকে কী বের হবে। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ যখন সে একবার কালিমা পড়ে নিবে, তখন চুপ করে থাকবেন, এ চেষ্টা করবেন না যে সর্বদা কালিমা জারি থাকে এবং কালিমা পড়তে পড়তে দম বাহির হয়। কেননা এর অর্থ কেবলমাত্র এতটুকু যে তার মুখ থেকে শেষ কথাটি কালিমা বের হওয়া উচিত। এটা জরুরী নয় যে দম বাহির হওয়া পর্যন্ত কালিমা চালিয়ে যেতে হবে, হ্যাঁ! যদি কালিমা পড়ার পর আবার কেউ দুনিয়ার কথা বলে, তাহলে পুনরায় কালিমা পড়া শুরু করবেন, যখন সে পাঠ করবে তখন আবার  চুপ করে থাকবেন। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ যখন শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে এবং দ্রুত আটকে আটকে চলতে থাকে এবং পা এমনভাবে শিথিল হয়ে যায় যে সে দাঁড়াতে পারে না এবং নাক বাঁকা হয়ে যায় এবং কানপট্টি বসে যায়, তখন মনে করবেন যে, তার মৃত্যুর সময় এসে গেছে, তখন জোরে জোরে কালিমা পড়তে শুরু করবেন। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ এইরকম অবস্থায় নিকটে বসে কেউ সুরা-ইয়াসীন তেলাওয়াত করলে মৃত্যুর কষ্ট কম হয়। অতএব, এইরকম অবস্থায় সুরা-ইয়াসীন নিজে তেলাওয়াত করবেন বা অন্যের দ্বারা তেলাওয়াত করাবেন। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ ঐ সময় এমন কোন কথা বলবেন না, যাতে তার দিল দুনিয়ার দিকে আকৃষ্ট হয়ে যায়, কেননা এখন দুনিয়া থেকে পৃথক হওয়ার এবং আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হওয়ার সময়। এমন কাজ করবেন, এমন কথা বলবেন যাতে দুনিয়া থেকে দিল উঠে আল্লার দিকে ঝুঁকে যায়, মরণোন্মুখ ব্যক্তির কল্যাণ ইহাতেই নিহত। এসময় ছেলেমেয়েকে সম্মুখে আনা কিংবা তার অন্য কোন মুহাব্বতের বস্তুকে কাছে আনা ও এমন কথা বলা যাতে তার মন এদিকে আকৃষ্ট হয়ে যায় এবং তার মুহাব্বত অন্তরে বসে যায়, ইহা বড়ই অন্যায় কথা যে দুনিয়ার মুহাব্বত নিয়ে বিদায় হলে (নাউযুবিল্লাহ) তার অপমৃত্যু হলো। (বেহেশতী জেওর)

মাসআলাঃ প্রাণ বাহির হওয়ার সময় যদি তার মুখ দিয়ে কুফরী বা খারাপ কথা বাহির হয়, সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করবেন না, তা আলোচনাও করবেন না; বরং এটা মনে করবেন হয়ত বেহুঁশীর কারণে বলেছে। মৃত্যু যন্ত্রণার কারণে বেহুশ হয়েছে এবং জ্ঞানহারা অবস্থায় যা কিছু ঘটবে সব মাফ। আল্লাহর দরবারে তার মাগফিরাতের জন্য দোয়া করতে থাকেন। (বেহেশতী জেওর)

চলবে………………………………………………………………


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
4

সাকারাতুল মাউত (মৃত্যুর যন্ত্রণা)
   
মৃত ব্যক্তির মুখ, মৃত্যুর সময় কিবলার দিকে ঘুরিয়ে দিন এবং তিনি নিজেই (মৃত্যুর নিকটে) এই দুআ করবেন: اللهم اغفر لي وارحمني وألحقني بالرفيق الأعلى এবং لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ পড়বেন এবং اَللهم أَعِنِّي علٰى غمرَاتِ الموْتِ وَسَكَراتِ المَوْتِ পড়বেন।

অনুবাদঃ “হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার প্রতি দয়া করুন এবং আমাকে উপরের সাথীদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। হে আল্লাহ! মৃত্যুর (এই উপলক্ষের) কষ্টে আমাকে সাহায্য করুন।" (তিরমিযী)

চলবে………………………………………………………………


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
5
Health / রুপচর্চায় অপচয়
« Last post by ashraful.diss on July 03, 2024, 12:36:15 AM »

রুপচর্চায় অপচয়

সাজ-সজ্জা করার ব্যাপারে ইসলামের কোন নিষেধাজ্ঞা নেই কিন্তু এর মধ্যে শরয়ী সীমা অতিক্রম করা এবং নিজের সামর্থের প্রতি লক্ষ্য না রাখা ঠিক নয়। পিতা বা স্বামীর মাথার ঘাম পায়ে ফেলা কষ্টার্জিত পয়সাকে এমন নির্দয়তার সাথে অপচয় করা এবং নতুন নতুন ফ্যাশনের কাপড় ও দামী দামী অলংকার জমানোর পিছনে খরচ করা উচিত নয়। অন্ততঃ এ গুলোর ব্যবহার সে সময় না করা যখন পাশাপাশি অন্যান্য মুসলিম বোনেরা এক মুঠো ভাতের জন্য অধীর আগ্রহে প্রহর গুনতে থাকে।

বর্তমানে মহিলারা বিশেষ করে তরুণীরা বিজাতী সংস্কৃতির অনুঃকরণে এমন সব অযথা খরচ বাড়িয়েছে যা জরুরী নয়। আর জীবন যাপন করাও এর উপর নির্ভরশীল নয়। ফ্যাশনের বাহ্যিক চাকচিক্য এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে আয়-উপার্জন যত বেশিই হোক না কেন তাতে প্রয়োজন আর মিটছেনা। তা চরিথার্ত করতে গিয়ে কখনো ঋণের বোঝা বইতে হচ্ছে, ঘৃণিত এই ফ্যাশন ইউরোপিয়ানদের মস্তিস্ক প্রসূত। মুসলিম মহিলাদের কোন মতেই এদের খপ্পরে পড়া ঠিক নয়। এদের অন্ধ অনুসারীদের বাহ্যিক অবস্থা দেখে মনে হবে সুখের বন্যায় ভেসে বেড়াচ্ছে। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার তা নয়। এক দুঃখের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে, শান্তি ও স্নেহের নাম গন্ধও নেই। অনেকে স্নেহ-মমতার আতিশয্যে মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকেই অতিরিক্ত খরচে অভ্যস্ত করে তোলে। ফলে একটু বড় হয়ে তারা হয়ে যায় ফ্যাশন বিলাসী। বিয়ের পর স্বামীর জন্য হয়ে দাঁড়ায় মস্ত বড় বোঝা। স্বামীর সমস্ত আয়-ইনকাম ফ্যাশন বাজেটে পরিণত হয়। পরিণামে পরস্পারিক মতানৈক্য, অসন্তুষ্টি ও ঝগড়া-বিবাদের সূচনা হয়।

আজকাল মহিলারা সারা দিন-ক্ষণ সাজ-সজ্জার পিছনে লেগে থাকায় তাদের কোরআন তেলাওয়াত করার সুযোগ থাকে না। সময় নেই যিকির-আযকার, দুরুদ ও ইস্তেগফারের। দ্বীনি জ্ঞান চর্চার অবকাশ থাকেনা। ফলে যা হবার তাই হচ্ছে। যেখানে আলো নেই সেখানে অন্ধকার স্থান করে নেয়। অনাবাদী জমি আগাছায় ছেয়ে যায়। তদ্রুপ ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় মন-মস্তিস্ক বিদআত ও কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তাই ভালমন্দ কিছুই দেখা যাচ্ছে না, দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না মানবিক দোষ-ত্রুটি, মনে হচ্ছে সবই বরাবর। এ কারণে প্রকৃত সৌন্দর্য্য কোনটি তাও নির্ধারণ করা যাচ্ছে না। মানুষের প্রকৃত সৌন্দর্য্য অন্তকরণের সুচিন্তা ও পবিত্রতা। যাদের মন ও আত্মার সৌন্দর্য্য ব্যাতিরেকে শুধু পোষাক-আশাক, বেশ-ভূষায় সুসজ্জিত হয় তাদের এ চেষ্টা বৃথা, অর্থহীন।

এখানে প্রয়োজন বা দরকারের দোহাই দেয়া হতে পারে কিন্তু এখানে প্রয়োজনের সংজ্ঞা কি? প্রয়োজন হলো “যার উপর জীবন যাপন নির্ভরশীল এবং যা ছাড়া জীবন চলা কষ্টসাধ্য” অযথা খরচকে প্রয়োজনের তালিকায় গণ্য করা বিচক্ষণতার পরিচয় নয়। সম্মানিতা মা ও বোনেরা! আপনারা যে প্রচলিত ফ্যাশনের পথে পা রেখেছেন এটা কিন্তু সম্ভ্রান্ত মুসলিম মহিলাদের পথ নয় বিজাতীয়দের ফ্যাশনের স্রোতে নিজেদের গা এলিয়ে দেয়া এবং তাদের তালে মত্ত হয়ে নৃত্য করা মুসলিম মহিলাদের আদর্শ হতে পারেনা। মুসলিম মা-বোনদের চাল-চলন আচার-আচরণ ও সাজ-সজ্জা হবে ইসলামী বিধানের অনুকূলে, আল্লাহ তায়ালা ও তার প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশিত আওতার ভিতরে।

সুতরাং মহিলাদের জন্য জ্ঞাতব্য যে, কোন প্রকার সাজ-সজ্জা শরীয়ত পরিপন্থী আর কোনগুলো শরীয়ত অনুমোদিত, যেন শরীয়ত বহির্ভূত সাজ-সজ্জা পরিত্যাগ করে শরীয়ত সম্মত যাবতীয় সাজ-সজ্জায় সজ্জিত হয়ে নিজেদের স্বভাব সুলভ চাহিদা পূরণ করা যায়।

এ সকল পদ্ধতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভের উদ্দেশ্য নিম্নে কিছুটা বিস্তারিত ভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। আশা করি বিষয়গুলো অত্যন্ত মনযোগের সাথে অধ্যয়ন করবেন। এবং সে অনুযায়ী আমলে ব্রতী হবেন।

চলবে.................................................................................
6

যখন মৃত্যুর লক্ষণ দেখা দিতে থাকে

হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: মৃতকে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলে উপদেশ দাও। (সহীহ মুসলিম, মাআরিফুল হাদীস)

হজরত মুআকাল ইবনে ইয়াসার (রা.) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমরা তোমাদের মৃতদের (নিকটবর্তী রোগীদের) ওপর সূরা ইয়াসিন পাঠ কর।(মাআরিফুল হাদীস, মুসনাদে আহমাদ, সুনানে আবি দাউদ, সুনানে ইবনে মাজাহ)

চলবে………………………………………………………………


Source: Own Bengali translation (from Ahkam-E-Mayyyat Urdu Kitab)
7
Know The World / হাদীস নং ২৩
« Last post by ashraful.diss on June 28, 2024, 09:26:36 PM »
হাদীস নং ২৩

অনেক মানুষকে দেখবে, কারও কাছ থেকে কিছু ধার নিলে বা ঋণ নিলে তা পরিশোধ করতে গড়িমসি করে। এটা খুবই মন্দ স্বভাব। ধনী ব্যক্তি এমন করলে সেটা নির্ঘাত যুলুম। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

مَطْلُ الْغَنِيِّ ظُلْمٌ

অর্থঃ ধনী ব্যক্তির (ঋণ আদায়ে) গড়িমসি করা যুলুম। (বুখারী,২২৮৭)

বুঝেছ, বন্ধুরা? তোমরা কখনোই এমন করবে না। কারও কাছ থেকে ধার নিলে সময়মতো পরিশোধ করে দেবে।

চলবে...........................................................................
8
Know The World / হাদীস নং ২২
« Last post by ashraful.diss on June 27, 2024, 05:08:39 AM »
হাদীস নং ২২

আল্লাহ সুন্দর। তিনি সবকিছুতে সৌন্দর্য ভালোবাসেন। তিনি সুন্দর সুরে কুর’আন তিলাওয়াত শুনতে পছন্দ করেন। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

زَيِّنُوا الْقُرْآنَ بِأَصْوَاتِكُمْ

অর্থঃ কুরআনকে তোমাদের সুর দিয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত করো। (নাসায়ী,১০১৫;আবূ দাউদ,১৪৬৮)

তোমরাও যখন কুর’আন তিলাওয়াত করবে, তখন তারতীলসহ তিলাওয়াত করবে। এতে আল্লাহ খুশি হবেন।

চলবে.........................................................
9
Know The World / হাদীস নং ২১
« Last post by ashraful.diss on June 22, 2024, 12:26:43 AM »
হাদীস নং ২১

মাযলুমের বদ দু’আর ভয়াবহতা তো শুনলে। এবার যুলুমের ভয়াবহতা শুনো। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

 الظُّلْمُ ظُلُمَاتٌ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

অর্থঃ যুলুম কিয়ামাতের দিন অন্ধকারের রুপ ধারণ করবে। (বুখারী,২৪৪৭;মুসলিম,২৫৭৯)

অন্ধকারে যেমন পথ খুঁজে পাওয়া যায় না, তেমনি কিয়ামাতের দিন জালিমরা (জাহান্নাম থেকে) বাঁচার কোনো পথ পাবে না। দুনিয়াতে মানুষের ওপর করা জুলুম কিয়ামাতের বিভীষিকাময় দিনে জালিমের জন্য গভীর কালো অন্ধকার হয়ে দেখা দেবে

তাই, আপনারা কখনো কারও সাথে জুলুম করবেন না। অকারণে কাউকে কষ্ট দেবেন না। ঠিক আছে?

চলবে......................................................
10
Patronage / Finest Π‘asual Dating - Verified Women
« Last post by Mahbub Alam on June 21, 2024, 09:57:24 PM »
Casual dating at its finest – join the leading platform for relaxed and fun encounters!
Genuine Damsels
Prime casual Dating
Pages: [1] 2 3 ... 10