(https://scontent.fdac5-1.fna.fbcdn.net/v/t1.0-9/42314560_1827779173967771_6393439083615485952_n.jpg?_nc_cat=111&oh=12e91727a0132a89e2b6b4a477b8900a&oe=5C1BC12C)
"একজন সাহসী মায়ের গল্প" এর প্রথম প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর আমরা "ড্যাফোডিল ইন্সটিটিউট অব সোশ্যাল সাইন্সেস" কতৃপক্ষ গিয়েছিলাম সংগ্রামী সেই মায়ের স্পেশাল স্কুল পরিদর্শনে। যে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা সবাই অটিজমে আক্রান্ত (স্পেশাল চাইল্ড)। সেখানে প্রত্যেকের সাইকোগ্রাফিক প্রোফাইল তৈরি এবং বিশেষ দক্ষতা যাচাই করে তাদের শিক্ষা এবং অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। স্কুলের কাজ অনেকটা এগিয়েছে। অদম্য স্পৃহা একজন মানুষকে সফল মানুষ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সহযোগিতা করে। সেই সাথে ড্যাফোডিল পরিবারের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সবুর খান স্যারের একান্ত সহযোগিতামূলক মনোভাব, আরো একজন সংগ্রামী মানুষকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ বাতলে দিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের সার্বিক সহযোগিতার প্রয়াস তখনই পূর্নতা পাবে, যখন আমরা দেখবো "ট্রিপল স্টার স্পেশাল স্কুল" পরিপূর্নভাবে এর যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করেছে এবং একই সাথে সেই সংগ্রামী সেই "মা" একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।
প্রতিটি মানুষের রয়েছে কোন না কোন বিশেষ দক্ষতা।কেবল প্রয়োজন সহযোগিতার হাত। যে হাতগুলো প্রসারিত করলে শক্তি ও মনের সাহস বেড়ে হয়ে যায় দ্বিগুন। সেই দ্বিগুন শক্তি এবং সাহস নিয়ে এগিয়ে যাক এই স্কুলটি। স্বপ্ন সত্যি হউক একজন মায়ের। তাহলেই আমাদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সফল হবে।
পরবর্তী প্রতিবেদনে স্পেশাল স্কুলের সমস্ত কার্যক্রম তুলে ধরার প্রয়াস রইলো আমাদের।